একটি যুবতী লাউগাছ
মাচা বেঁধে দিচ্ছি লাউগাছটির জন্যে
বউ পাশে দাঁড়িয়ে লাউগাছটির এলোচুলে খোঁপা করে দেয়
ছোট চারা গাছটিকে বউ খুব যত্ন করে যুবতী করেছে
বৌয়ের কথায় আমি ওর জন্য মাচা বেঁধে দিই
মাচা তো কেবল মাচা নয়, পালঙ্কও
এই পালঙ্কে যুবতী লাউগাছটির সঙ্গে বউ আমাকে ফুলশয্যা দেবে
ভ্যান ঘগের চশমা
ভ্যান গঘের চশমাটি পকেটে-ই থাকে; কখনও পরি না
আজ মেঘ করে এলো। কৌতূহলবশত চশমাটি চোখে
বারান্দা হতে তাকিয়েছি মেঘের দিকে
মেঘ আমার ঘরে এলো
জানালায় দাঁড়িয়ে এখন দেখছি অঝোর বৃষ্টিগুলো তোমার সন্তান
(চিত্রঋণ : Mario Carreño)
ভালো লেগেছে,,,,,
ReplyDeleteএকটি যুবতী লাউগাছ হয়ত এর আগেও কোথাও পড়েছি। ভালো লেখা।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteশেষ, হ্যাঁ, দুটি কবিতার শেষেই যেন ফ্রি-কিক!বিশেষ করে দ্বিতীয় কবিতায়, আর তাতে বিশ্বমানের গোল! দ্বিতীয়টিকে নিয়ে পকেটে ঘোরার মতোই, নইলে ঝাপসা হতে পারে দৃষ্টি, নইলে জানলায় মাঝে-মাঝে দাঁড়ানোটা বৃথা যেতে পারে! এক অসামান্য অনুভব, আপনাকে মহাসেলাম। আজ একটা মুক্তগদ্য লিখব আপনার দ্বিতীয় কবিতাকে আশ্রয় করে, এটা এখনই মনে মনে তৈরি হচ্ছে, স্কুল ডাকছে, দুদিন যাইনি, যেতে ইচ্ছে করছে না, আজও, তবু...,
ReplyDeleteএই পাঠ ও মতামত অনেক সুখের। ধন্যবাদ, অমিত।
Deleteআচ্ছন্ন করে রাখল কবিতাদুটি। এমন কবিতার কাছে স্তব্ধ হয়ে বসে থাকতে ইচ্ছে করে। কিংবা স্তব্ধ হয়েই থাকতে হয়। নিরুপায় হয়ে। অসম্ভব ভালো লাগল কবি।
ReplyDeleteআপনার উপস্থিতি বড় আনন্দের। অশেষ ধন্যবাদ।
Deleteউফ মাসুদার দা, ফাটাফাটি।
ReplyDeleteধন্যবাদ, শম্পা।
DeleteProtibar I fatafatii by. Ebar o taii
ReplyDeleteধন্যবাদ, রেনেসাঁ।
Deleteঅসম্ভব ভালো লাগল কবিতা দুটি
ReplyDeleteধন্যবাদ কবি, আপনাকে।
Deleteভালো লেগেছে।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteবাহ্!
ReplyDeleteভালো লেখা।
ReplyDeleteঅপূর্ব !
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteপড়লাম। বেশ অন্যরকম। ভাল লাগা।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteকামব্যাক এমনই হওয়া উচিত।দারুণ!!
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteভালো লাগলো প্রিয় মাসুদার রহমানের কবিতা, বরাবরের মতোই ।
ReplyDeleteকবির জন্য শুভেচ্ছা । শুভেচ্ছা 'বাক' এর জন্যও ।
ধন্যবাদ।
DeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteআপনার লিখার অপেক্ষায় ছিলাম
ReplyDeleteভালোবাসা।
Deleteঅসাধারণ।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
DeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteভাল লেগেছে মাসুদার। আপনার কবিতা দেখলেই আলাদা করে চেনা যায়, এবং না পড়ে পারা যায় না। শুভেচ্ছা।
ReplyDeleteআলতাফ হোসেন
ধন্যবাদ।
Deleteধন্যবাদ। প্রিয়কবি।
Deleteপ্রিয় কবি এ জন্য যে,এমনভাবে কোন কবি কবিতায় আমাকে বিমোহিত করতে পারে না।কবিতাটি দুটি অনবদ্য উপমায় আমারও ভ্রমণ আপনার ভাবনায়।শুভকামনা।
ReplyDeleteপ্রিয় কবি এ জন্য যে,এমনভাবে কোন কবি কবিতায় আমাকে বিমোহিত করতে পারে না।কবিতাটি দুটি অনবদ্য উপমায় আমারও ভ্রমণ আপনার ভাবনায়।শুভকামনা।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteআহারে কি মধুর যুবতী লাউগাছটির সঙ্গে বউ আমাকে ফুলশয্যা দেবে
ReplyDeleteকল্পনা বলব না। ভাবের অতল থেকে তুলে আনা কবিতা দুটি মুগ্ধ করেছে। সারল্য কবিতা দুটির অসামান্য অলংকার। ধন্যবাদের অপেক্ষা করে না।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteকল্পনা বলব না। ভাবের অতল থেকে তুলে আনা কবিতা দুটি মুগ্ধ করেছে। সারল্য যে অসামান্য অলংকার হয়ে উঠতে পারে এদুটি তার নমুনা।
ReplyDeleteধন্যবাদ, অমল'দা।
DeleteKhub valo legeche
ReplyDeleteভালোবাসা। শান্তনু।
Deleteআপনিই পারেন এমন বাক্প্রতিমা সৃষ্টি করতে
ReplyDeleteশুভেচ্ছা।
Deleteভ্যান গঘের চশমা পড়ে একটি ছবির দৃশ্য মনে পড়ল -
ReplyDeleteঅ্যাসাইলামের একজন মানুষ আর একজনকে বলছেন -
তুমি, ভ্যান গঘের স্টারী নাইট্স দেখেছ? অ্যাসাইলামের জানলা দিয়ে দেখা ঐ আকাশ।
তুমি ছাতে গিয়ে দেখো, কেমন ঝাপসা দেখাচ্ছে আকাশ, তারাগুলো। এবার ভাবো, ভ্যান গঘকে ওষুধ খাইয়ে সারিয়ে তুললে স্টারি নাইট্স কে আঁকত?
আপনার উপস্থিতি বড় আনন্দের। ধন্যবাদ আপনাকে।
Deleteআহা!
ReplyDeleteধন্যবাদ।
ReplyDeleteঅসাধারণ কল্পনাশক্তির পরিচয় দিয়েছেন কবি ।
ReplyDeleteকল্পনার মুক্তি জিনিসটা কি তা কবি-শিল্পীরা তাদের রচিত চরণে ও আঁকা ছবিতে তুলে ধরেন, দেখিয়ে দেন। কল্পনাকে গতানুগতিকতা থেকে মুক্তি দেওয়াই কবি-শিল্পীর কাজ। মাসুদার সেটাই করে দেখালেন এখানে। সেইসঙ্গে খুব সাবলীল আর খুব মাটিলগ্ন তিনি।
ReplyDeleteধন্যবাদ। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য।
ReplyDeleteভ্যান গঘের চশমা-দারুণ লাগলো
ReplyDeleteধন্যবাদ ।
Deleteআহা! লাউ
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteভালো, বেশ ভালো লেগেছে, মাসুদার।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteকবি আর লাউগাছ সুন্দরীর মাঝে কবির স্ত্রীও এক নতুন প্রতিস্থাপনা । মাসুদার , আপনি অনন্য ।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Delete